আগেকার দিনে শিশুদের শৈশবের শুরুটা বেড়ে উঠত এলাকার ও তার আশেপাশের গ্রামের সাথি সঙ্গীদের সাথে।
হৈ-হুল্লোড়ে যেন এলাকা মেতে উঠত বিকেল হলেই। কিন্তু বর্তমানে প্রায়ই বিলুপ্ত হয়ে গেছে সেই আনন্দময় শৈশব। সাথে সাথে হারিয়ে গেছে আগেরকার খেলাধুলাও। আধুনিক খেলাধুলা এসেছে প্রযুক্তি নির্ভর যুগে। তবে এসব খেলাধুলা আর আগের মত শারীরিক সুস্থতার জন্য কাজ করে না।
বাসায় বসে কম্পিউটার, ট্যাবলেট এবং মোবাইলে গেমস খেলায় কোনো শারীরিক উন্নয়ন হয়না, বরং শরীরের বিভিন্ন নেতিবাচক সমস্যা দেখা যায়।
এখনকার শিশুরা কাজের চাপে কিংবা লেখাপড়ার কারনে খেলার সুযোগই পায়না। যতটুকু অবসর সময় মিলে, তা সবাই একসাথে মোবাইল ব্যবহারের মাধ্যমে কাটাতে পছন্দ করে। খুব কম সংখ্যক শিশু খেলাধুলার পাশাপাশি সৃজনশীল কাজ করতে বা বই পড়তে পছন্দ করে।
বিশেষজ্ঞদের মত অনুযায়ী, শিশুদের খেলাধুলা করা অতি আবশ্যক। খেলাধুলার মধ্যে যে আনন্দ থাকে তা শিশুদের মনমানসিকতার পরিপূর্ণ বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে। খেলাধুলা করার জন্য বড় মাঠের প্রয়োজন হয় না। বাসাবাড়ির সামনে অল্প জায়গাতেও খেলাধুলা করা যায় বা বেশকিছু শারীরিক ব্য়ায়াম যেমন- দড়িলাফ দেওয়া, দৌড়াদৌড়ি কিংবা হাঁটাহাঁটি করা যায়। এসকল কাজ শরীরের বিষণ্ণতা, ক্লান্তি, একঘেয়েমি এবং মানসিক চাপ দূর করে ও মনকে শান্তিপূর্ণ রাখতে সাহায্য করে।
২) শারীরিক গঠন স্বাভাবিক রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
৩) কর্মক্ষমতা এবং সৃজনশীলতা বৃদ্ধি করে। কয়েকজন মিলে খেলার পরিবেশ পড়াশোনা ও দূরদর্শিতার প্রতি শিশুর আগ্রহকে জাগিয়ে তুলে।
৪) ফুটবল ও ক্রিকেট খেলার মতো ছুটাছুটি করতে হয় এমন খেলার মাধ্যমে শারীরিক গঠন মজবুত হয়। বিভিন্ন দক্ষতা এবং ক্ষমতা আয়ত্ত করা যায়।
৫) খেলাধুলার মাধ্যমে শিশুরা তাদের শিক্ষা, বুধিমত্তা ও আচার-আচরণের বিকাস ঘটায়।
৬) একসাথে খেলাধুলা করা সামাজিক আচরন এবং সম্পর্ককে মজবুত করে।
ব্য়ায়াম শুধু শিশুদের জন্য নয়, বরং শিশু থেকে শুরু করে পূর্ণবয়স্ক সকলের শারীরিক সুস্থতার জন্য নিয়মিত ব্যায়াম করা প্রয়োজন। তাই বিভিন্ন ব্যাস্ততার পাশাপাশি নিজেকেও সময় দিন, এতে শরীর ভাল থাকবে এবং কাজও ভাল হবে।
শিশুরা আনন্দ নিয়ে বেড়ে উঠুক খেলাধুলার সাথেঃ
আগেকার দিনে শিশুদের শৈশবের শুরুটা বেড়ে উঠত এলাকার ও তার আশেপাশের গ্রামের সাথি সঙ্গীদের সাথে।
হৈ-হুল্লোড়ে যেন এলাকা মেতে উঠত বিকেল হলেই। কিন্তু বর্তমানে প্রায়ই বিলুপ্ত হয়ে গেছে সেই আনন্দময় শৈশব। সাথে সাথে হারিয়ে গেছে আগেরকার খেলাধুলাও। আধুনিক খেলাধুলা এসেছে প্রযুক্তি নির্ভর যুগে। তবে এসব খেলাধুলা আর আগের মত শারীরিক সুস্থতার জন্য কাজ করে না।
বাসায় বসে কম্পিউটার, ট্যাবলেট এবং মোবাইলে গেমস খেলায় কোনো শারীরিক উন্নয়ন হয়না, বরং শরীরের বিভিন্ন নেতিবাচক সমস্যা দেখা যায়।
এখনকার শিশুরা কাজের চাপে কিংবা লেখাপড়ার কারনে খেলার সুযোগই পায়না। যতটুকু অবসর সময় মিলে, তা সবাই একসাথে মোবাইল ব্যবহারের মাধ্যমে কাটাতে পছন্দ করে। খুব কম সংখ্যক শিশু খেলাধুলার পাশাপাশি সৃজনশীল কাজ করতে বা বই পড়তে পছন্দ করে।
বিশেষজ্ঞদের মত অনুযায়ী, শিশুদের খেলাধুলা করা অতি আবশ্যক। খেলাধুলার মধ্যে যে আনন্দ থাকে তা শিশুদের মনমানসিকতার পরিপূর্ণ বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে। খেলাধুলা করার জন্য বড় মাঠের প্রয়োজন হয় না। বাসাবাড়ির সামনে অল্প জায়গাতেও খেলাধুলা করা যায় বা বেশকিছু শারীরিক ব্য়ায়াম যেমন- দড়িলাফ দেওয়া, দৌড়াদৌড়ি কিংবা হাঁটাহাঁটি করা যায়। এসকল কাজ শরীরের বিষণ্ণতা, ক্লান্তি, একঘেয়েমি এবং মানসিক চাপ দূর করে ও মনকে শান্তিপূর্ণ রাখতে সাহায্য করে।
শিশুদের জন্য খেলাধুলা কতটা প্রয়োজন?
১) খেলাধুলার মাধ্যমে উপস্থিত বুদ্ধি বৃদ্ধি হয়।
২) শারীরিক গঠন স্বাভাবিক রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
৩) কর্মক্ষমতা এবং সৃজনশীলতা বৃদ্ধি করে। কয়েকজন মিলে খেলার পরিবেশ পড়াশোনা ও দূরদর্শিতার প্রতি শিশুর আগ্রহকে জাগিয়ে তুলে।
৪) ফুটবল ও ক্রিকেট খেলার মতো ছুটাছুটি করতে হয় এমন খেলার মাধ্যমে শারীরিক গঠন মজবুত হয়। বিভিন্ন দক্ষতা এবং ক্ষমতা আয়ত্ত করা যায়।
৫) খেলাধুলার মাধ্যমে শিশুরা তাদের শিক্ষা, বুধিমত্তা ও আচার-আচরণের বিকাস ঘটায়।
৬) একসাথে খেলাধুলা করা সামাজিক আচরন এবং সম্পর্ককে মজবুত করে।
ব্য়ায়াম শুধু শিশুদের জন্য নয়, বরং শিশু থেকে শুরু করে পূর্ণবয়স্ক সকলের শারীরিক সুস্থতার জন্য নিয়মিত ব্যায়াম করা প্রয়োজন। তাই বিভিন্ন ব্যাস্ততার পাশাপাশি নিজেকেও সময় দিন, এতে শরীর ভাল থাকবে এবং কাজও ভাল হবে।
আরও পড়ুনঃ
ইসলামের দৃষ্টিতে খেলাধুলা
বর্তমানে কোন কোন খেলা জায়েজ এবং নাজায়েজ?
খেলাধুলা না করার পরিনাম
Recent Post